
প্রতিটা ঘরের মার উচিত
যখন আপনার মেয়েকে বিয়ে দিবেন…
♦️ তাকে শেখান, তার ঘরের গোপনীয়তা শুধু তার এবং তার স্বামীর মধ্যেই থাকবে।
♦️ তাকে শেখান, স্বামীর সঙ্গে কথায় জেদ না করতে, কারণ জেদ তাকেই প্রথমে ধ্বংস করবে।
♦️ তাকে শেখান, স্বামীর পরিবারের প্রতি যত্নশীল হতে এবং তাদের সম্মান করতে।
♦️ তাকে শেখান, উচ্চস্বরে হাসি বা চিৎকার তার নারীত্ব নষ্ট করে।
♦️ তাকে শেখান, স্বামীর কাছে একবারও মিথ্যা বললে তার প্রতি স্বামীর আস্থা চিরতরে হারিয়ে যেতে পারে।
♦️ তাকে শেখান, ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা এবং ঘরের পরিচ্ছন্নতা স্বামীকে ইতিবাচক আচরণে উৎসাহিত করে এবং ঘরের প্রতি ভালোবাসা বাড়ায়।
♦️ তাকে শেখান, গীবতকারী না হতে।
♦️ তাকে শেখান, স্বামীর সামনেও লজ্জাশীল থাকতে।
♦️ তাকে শেখান, নারীত্ব এবং পৌরষ দুটো ভূমিকাই না নিতে; সে নারী, নারীই থাকবে এবং লজ্জাশীল নারী হিসেবে তার ভূমিকা পালন করবে, পুরুষের মতো নয়।
♦️ তাকে শেখান, স্বামীর ঈর্ষা ভালোবাসা, সন্দেহ নয়; এবং তার সমস্যার পেছনে আপনারা দাঁড়াবেন না।
♦️ তাকে শেখান, বাবার বাড়ি ভুলে যেতে; বাবার বাড়ি শুধু স্নেহ ও সাক্ষাতের জন্য, কিন্তু তার আসল বাড়ি হলো স্বামীর ঘর।
♦️ তাকে শেখান, তার স্বামী ছাড়া কেউ তাকে সহ্য করবে না।
♦️ তাকে শেখান, চিৎকার না করতে এবং সবসময় নরম কণ্ঠে কথা বলতে।
♦️ তাকে শেখান, আল্লাহর নির্দেশে স্বামীর উপর কর্তৃত্ব; নিজের মতামত বা কথা জোর করে চাপিয়ে না দিতে।
♦️ তাকে শেখান, প্রতিটি ঝগড়ায় “তালাক” শব্দটি মুখে না আনতে।
♦️ তাকে শেখান, যত বড় ঝগড়াই হোক, স্বামীর শয্যা ত্যাগ না করতে।
♦️ তাকে শেখান, স্বামীর মুখোমুখি হাসিমুখে থাকতে এবং বিরক্ত না করতে।
♦️ তাকে শেখান, স্বামী কাজ থেকে ফিরলে চুমু, এক গ্লাস পানি এবং হাসি দিয়ে স্বাগত জানাতে।
♦️ তাকে শেখান, স্বামীর অসুস্থতা বা বিপদের সময় তাকে ছেড়ে না যেতে।
♦️ তাকে শেখান, আপনারা সবসময় তার পাশে আছেন, কিন্তু প্রতিটি ঝগড়ায় রাগ করে স্বামীর ঘর ছেড়ে যাওয়া যাবে না।
♦️ তাকে শেখান, তার নারীত্ব দিয়ে সে একটি হিংস্র সিংহকেও বশ করতে পারে, কিন্তু জেদ করে নিজেকেই ভাঙবে।
♦️ তাকে শেখান, কথিত নারীমুক্তি শয়তানের ফাঁদ, এবং রাস্তায় সাজগোজ করে বের হওয়া তাকে জাহান্নামে নিয়ে যাবে।
✅ তাকে শেখান, সে যেন নারী হয়, তার ঘরের রানী হয়, পরিবার পরিচালনা করে, তাদের মধ্যে ভালোবাসা, স্নেহ এবং দয়া বপন করে।